ধম্মইনফোধম্মইনফোধম্মইনফো
Font ResizerAa
  • গৌতম বুদ্ধের জীবনী
  • সর্দ্ধম নীতি ও শিক্ষা
  • ইতিহাস
  • সংস্কৃতি
  • সাহিত্য
  • জীবনী
  • প্রবন্ধ
  • সংবাদ
আপনি অধ্যায়ন করছেন: ১৪ বছর ধরে দখলে দক্ষিণ হ্নীলা বড় বৌদ্ধ বিহার
Share
ধম্মইনফোধম্মইনফো
Font ResizerAa
Search
  • গৌতম বুদ্ধের জীবনী
  • সর্দ্ধম নীতি ও শিক্ষা
  • ইতিহাস
  • সংস্কৃতি
  • সাহিত্য
  • জীবনী
  • প্রবন্ধ
  • সংবাদ
Have an existing account? সাইন ইন
আমাদের অনুসরণ করুন
© 2022 Foxiz News Network. Ruby Design Company. All Rights Reserved.
ধম্মইনফো > Blog > নির্বাচিত > ১৪ বছর ধরে দখলে দক্ষিণ হ্নীলা বড় বৌদ্ধ বিহার
নির্বাচিতসংবাদ

১৪ বছর ধরে দখলে দক্ষিণ হ্নীলা বড় বৌদ্ধ বিহার

ইনফো নিউজরুম
সর্বশেষ আপডেট: November 27, 2024 3:06 am
ইনফো নিউজরুম
Share
SHARE

কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার ঐতিহ্যবাহী দক্ষিণ হ্নীলা বড় বৌদ্ধ বিহার, যা প্রায় ২০০ বছরের পুরোনো, দীর্ঘ ১৪ বছর ধরে দখলের শিকার। গত ১৪ বছর দখলদারের থাবায় বিহারটি এখন নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে। বিহারটির অধিকাংশ জায়গার পাশাপাশি নানা স্থাপনা বেদখল হওয়ায় আচার-অনুষ্ঠানসহ এখন কোনো কার্যক্রম নেই।একসময় বিহারটিতে পুরোনো সভ্যতার নিদর্শন ও ১৯টি বুদ্ধমূর্তি থাকলেও এখন ক্ষত চিহ্নেরও দেখা মেলে না। তবে বিহারটিতে বর্তমানে একটি ছোট্ট টিনঘরে ২টি বুদ্ধমূর্তির অংশবিশেষ এখনও রয়েছে। যা প্রমাণ করে একসময় এখানে সুপরিসর জায়গাজুড়ে একটি বৌদ্ধবিহারের অস্তিত্ব ছিল। দলিল-দস্তাবেজসহ সংশ্লিষ্ট তথ্য মতে, বিহারের ১৩ একর জায়গার মধ্যে বর্তমানে ২টি মূর্তি ঘিরে মাত্র দুই একর জায়গা অবশিষ্ট রয়েছে। দখল হয়েছে অপর ১১ একর জায়গা। বিহারের কাজে একসময় ব্যবহৃত পুকুরটিও এখন অন্যের দখলে। যেখানে চলছে মাছ চাষও।

Contents
প্রতিনিধি দলের পরিদর্শনঅতীতের প্রভাবশালী দখলদারিত্বের অভিযোগবর্তমান পরিস্থিতি ও সুপারিশঐতিহ্য রক্ষার আহ্বান

বিহারের প্রতি অবৈধ দখলদারিত্ব ও প্রভাবশালী মহলের আধিপত্য নিয়ে সম্প্রতি নাগরিক সমাজ ও স্থানীয় সম্প্রদায়ের মাঝে গভীর উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে।

বৌদ্ধবিহার রক্ষা কমিটির সদস্য সচিব ও আদিবাসী ফোরাম কক্সবাজার জেলা কমিটির সহসভাপতি ক্যা জ অং গণমাধ্যমে জানিয়েছেন, গত ১৪ বছর ধরে সরকারের একাধিক তদন্ত কমিটি জমির ধরন ও পরিমাণ চিহ্নিত, সীমানা নির্ধারণ, সুনির্দিষ্ট দখলদারদের তালিকা করে তাদের উচ্ছেদ করার সুপারিশ করে। তদন্তের আলোকে উচ্ছেদ করে বিহারের ভূমি পরিচালনা কমিটির কাছে হস্তান্তরে জেলা প্রশাসনের নির্দেশনা থাকলেও সংশ্লিষ্টদের পদক্ষেপ ছিল না। ফলে এখন প্রভাবশালীদের দখলে রয়েছে পুরো জায়গা।

ক্যা জ অং আরও বলেন, ‘বর্তমানে বিহারের আশপাশে বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের লোকজন যেতেও ভয় পায়। সর্বশেষ উচ্ছেদ মামলার আদেশে জায়গাটি উদ্ধারে ৩ মার্চ জেলা প্রশাসনকে লিখিত জানানো হয়। কিন্তু উদ্যোগ এখনও নেওয়া হয়নি।’

- Advertisement -

প্রতিনিধি দলের পরিদর্শন

বৃহস্পতিবার ওই ঐতিহ্যবাহী বড় ক্যাং বা বিহারটি পরিদর্শন করেন বিশিষ্টজনদের একটি প্রতিনিধিদল। ছবি-বিডিনিউজ২৪.কম

গত বৃহস্পতিবার বিহারটি পরিদর্শন করেন ঢাকার একটি নাগরিক প্রতিনিধি দল। দলে ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক রোবায়েত ফেরদৌস, নাগরিক উদ্যোগের প্রধান নির্বাহী জাকির হোসেন এবং বাংলাদেশ আদিবাসী ফোরামের কেন্দ্রীয় সদস্য দীপায়ন খীসা। তাদের সঙ্গে স্থানীয় প্রশাসনের প্রতিনিধিরাও উপস্থিত ছিলেন।

পরিদর্শনের সময় বিহারের ভেতরে দীর্ঘদিন পর প্রার্থনার সুযোগ পান বৌদ্ধ ভিক্ষু মাও টিংসহ অন্যান্য ভক্তরা। নাগরিক প্রতিনিধি দল এই দখলের ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করে অবৈধ দখলদারদের বিরুদ্ধে দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন।

অতীতের প্রভাবশালী দখলদারিত্বের অভিযোগ

ঐতিহ্যবাহী বড় ক্যাং এর বর্তমান জিন্ন-ছিন্ন বুদ্ধ মূর্তি। ছবি – অনলাইন

২০০১ সালে প্রয়াত আওয়ামী লীগ নেতা ও কক্সবাজার-৪ আসনের এমপি অধ্যাপক মোহাম্মদ আলীর সঙ্গে বিহারের পুরোহিতের মধ্যে একটি জমি ব্যবহারের চুক্তি হয়। চুক্তি অনুযায়ী, তিনি বিহারের জমিতে গাছ রোপণ করবেন এবং এর থেকে অর্জিত লাভ সমানভাবে ভাগাভাগি করা হবে। তবে বিহার কর্তৃপক্ষের দাবি, এই চুক্তি বিহারের জন্য ক্ষতিকর ছিল এবং এটি দখলের একটি কৌশলমাত্র।

২০০৯ সালে মোহাম্মদ আলীর মৃত্যুর পর তার ছেলেরা বিহারটির জমি অবৈধভাবে দখলে নিয়ে সেখানে আম গাছ রোপণ করেন। দখলদারদের প্রভাব এতটাই বিস্তৃত ছিল যে, বিহার কর্তৃপক্ষ আদালতে রায় পাওয়ার পরও জমি পুনরুদ্ধার করতে পারেনি।

এই বিহার নিয়ে অতীতে প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ২০১০ সালের ২৬ আগস্ট বিহারটিতে মুখোশধারী কিছু ব্যক্তি হানা দেন। তারা বিহারের পুরোহিতকে ( অধ্যক্ষ ভান্তে) হুমকি দিলে তিনি পালিয়ে যান। ওই দিন বিহারের গুরুত্বপূর্ণ কিছু মালামাল লুট হয়।

প্রতিবেদনটি সূত্রে বলা যায়, মূলত ওই দিন থেকেই বিহারটি দখল বা নিশ্চিহ্ন হওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হয়। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পুরোহিত পালিয়ে যাওয়ার পর প্রাণের ভয়ে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের কেউ বিহারে আসেননি। ওই দিন বিহারের মালামাল লুট হওয়ার পাশাপাশি বিহারের বড় বড় কিছু গাছও দখলদারের লোকজন কেটে নিয়ে যায়। এর মধ্যে বিহারের সঙ্গে উধাও হয়ে গেছে বিহারকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠা বৌদ্ধ পল্লীটিও। বদলে গেছে গ্রামের নাম।

২০১২ সালে স্থানীয় ও জাতীয় গণমাধ্যমে বিহারের জমি দখল নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। এতে বিহারের পুরোহিত এবং স্থানীয় বৌদ্ধ সম্প্রদায় অভিযোগ করেন যে, রাজনৈতিক প্রভাবের কারণে দখলদারদের বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব হয়নি। ২০১৭ সালে দক্ষিণ হ্নীলা বড় বৌদ্ধ বিহার এবং আশেপাশের গ্রামগুলো সাম্প্রদায়িক হামলা ও ভয় প্রদর্শনের শিকার হয়। স্থানীয় বৌদ্ধরা অভিযোগ করেন, তাদের ভূমি ও সম্পত্তি রক্ষায় প্রশাসন কার্যকর ভূমিকা পালন করেনি। সেই সময়ও বিহারের জমি নিয়ে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।  ২০২১ সালে নাগরিক উদ্যোগের পক্ষ থেকে একটি জাতীয় পর্যায়ের প্রতিনিধি দল বিহারের পরিস্থিতি নিয়ে তদন্ত চালায়। প্রতিনিধি দল সেই সময়, সরকারের কাছে দাবি করেছিল, আদালতের রায় দ্রুত কার্যকর করে বিহারটির ঐতিহ্য রক্ষা করার জন্য। কিন্তু ক্ষমতাশীল আওয়ামী লীগ সরকারের লোক হওয়ার কারণে আদালতের রায়ও কার্যকর হয়নি।

বর্তমান পরিস্থিতি ও সুপারিশ

সম্প্রতি বিহারটি পরিদর্শন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক রোবায়েত ফেরদৌস, নাগরিক উদ্যোগের প্রধান নির্বাহী জাকির হোসেন, এবং বাংলাদেশ আদিবাসী ফোরামের কেন্দ্রীয় সদস্য দীপায়ন খীসাসহ অন্যান্য বিশিষ্ট ব্যক্তি।

তারা জানিয়েছেন, বিহারের জমি দখলের ঘটনাটি বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের মধ্যে ভয়, হতাশা এবং সামাজিক অস্থিরতা সৃষ্টি করছে। আদালতের রায় থাকা সত্ত্বেও প্রভাবশালী মহল দখলদারিত্ব অব্যাহত রাখায় স্থানীয় বৌদ্ধরা তাদের ঐতিহ্য এবং অধিকার নিয়ে শঙ্কিত।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক রোবায়েত ফেরদৌস, নাগরিক উদ্যোগের প্রধান নির্বাহী জাকির হোসেন, বাংলাদেশ আদিবাসী ফোরামের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য দীপায়ান খীসার নেতৃত্বে ১০ সদস্য পরিদর্শনকালে বিহারটির জায়গা দ্রুত উদ্ধার করে বিহার পুনর্নিমাণের দাবি জানান।

ঐতিহ্য রক্ষার আহ্বান

দক্ষিণ হ্নীলা বড় বৌদ্ধ বিহার শুধু একটি ধর্মীয় স্থাপনা নয়, এটি স্থানীয় বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের ২০০ বছরের অধিক পুরনো ইতিহাস ও সংস্কৃতির প্রতীক। নাগরিক সমাজ, স্থানীয় প্রশাসন, এবং সরকারের সমন্বয়ে বিহারটির অবৈধ দখলদারিত্ব অবিলম্বে শেষ করতে কার্যকর উদ্যোগ নেওয়া প্রয়োজন। দখলদারদের বিরুদ্ধে দ্রুত আইনগত ব্যবস্থা না নিলে এটি স্থানীয় আদিবাসী বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের মধ্যে আরও হতাশা এবং সামাজিক অস্থিরতা সৃষ্টি করবে।

তারা সরকারের কাছে দাবি জানিয়েছেন, আদালতের রায় দ্রুত কার্যকর করে বিহারটি অবৈধ দখলমুক্ত করা হোক এবং বিহারের ঐতিহ্য রক্ষায় প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হোক।

সংবাদ
ইনফো নিউজরুম
Subscribe to Our Newsletter

Subscribe to our newsletter to get our newest articles instantly!

ধম্মইনফো এর সকল আপডেট পেতে সাবস্ক্রাইব করুন

এই ধম্মইনফোটি শেয়ার করুন
টুইটার ইমেইল লিং কপি করুন প্রিন্ট
পূর্বের ধম্মইনফো কঠিন চীবর দান ২০২৪ কঠিন চীবর দান ২০২৪: প্রতিবন্ধকতা ও প্রতিক্রিয়া
পরবর্তী ধম্মইনফো পাল রাজাদের ভূমিকা বৌদ্ধ ধর্মের প্রসারে পাল রাজাদের ভূমিকা
আপনার ভাবনা শেয়ার করুন

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সর্বাধিক পঠিত ইনফো

প্রবারণা ও ফানুস
ধর্মীয় বিষয়কে উৎসবে পরিণত করার নেতিবাচক প্রভাব: প্রবারণা পূর্ণিমা ও ফানুস উড়ানো
প্রবন্ধ
নিউইয়র্ক
নিউইয়র্ক সিটির ব্রঙ্কসে বৌদ্ধ বিহারে অগ্নিকাণ্ড: দুইজনের মৃত্যু
সংবাদ
বাংলাদেশ
বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের পরিস্থিতি: ধর্মনিরপেক্ষতার সংকট ও সহিংসতার পুনরাবৃত্তি
নির্বাচিত
লুম্বিনী হাতে আঁকা ম্যাপ
গৌতম বুদ্ধের জন্মস্থান যেভাবে খুঁজে পান এক বাঙালি
ইতিহাস ঐতিহ্য নির্বাচিত
বৌদ্ধ ভিক্ষু
বৌদ্ধ ভিক্ষুদের নিরাপত্তা উদ্বেগ : তিন পার্বত্য জেলায় এ বছর ‘কঠিন চীবর দান’ না করার সিদ্ধান্ত
নির্বাচিত সংবাদ
হেনেপলা গুনারত্ন মহাথেরে
শ্রীলংকার গ্রাম থেকে আমেরিকার মহাঅরণ্যে: হেনেপলা গুনারত্ন মহাথেরের জীবন, দর্শন এবং অবদান
জীবনী

আরো ইনফো পড়ুন

সংখ্যালঘু হামলা
সংবাদ

সংখ্যালঘু বৌদ্ধ পরিবারের বসতভিটা দখলের চেষ্টা ও হামলা

মহেশখালী, কক্সবাজার — কক্সবাজার জেলার মহেশখালী উপজেলার উত্তর নলবিলা গ্রামে এক সংখ্যালঘু বৌদ্ধ পরিবারের বসতভিটা দখলের উদ্দেশ্যে হামলা, চাঁদা দাবি…

3 বার পাঠ করেছে
সংখ্যালঘুদের উপর
নির্বাচিতসংবাদ

৫-১৫ আগস্ট: সংখ্যালঘুদের উপর  ৩৭টি সহিংস হামলা – জাতিসংঘের প্রতিবেদনে এনএসআই

জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাই কমিশনারের অফিস (ওএইচসিএইচআর) গত বছরের জুলাই-আগস্ট মাসে বাংলাদেশে ঘটে যাওয়া মানবাধিকার লঙ্ঘন নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ…

3 বার পাঠ করেছে
বিহার
সংবাদ

শতবর্ষী বৌদ্ধ বিহারে চুরি: বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ

বাংলাদেশে সংখ্যালঘু ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর নিরাপত্তা নিয়ে আবারও উদ্বেগের সৃষ্টি হয়েছে। সম্প্রতি কুমিল্লার লালমাই উপজেলায় একটি শতবর্ষী বৌদ্ধ বিহারে চুরির ঘটনা…

2 বার পাঠ করেছে
বাংলাদেশ
নির্বাচিতসম্পাদকীয়

সাড়ে ৪ মাসে বাংলাদেশে ১৭৪ সাম্প্রদায়িক সহিংসতায় নিহত ২৩ সংখ্যালঘু: একটি ভয়াবহ মানবাধিকার সংকট

বাংলাদেশে ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘুদের উপর চলমান সহিংসতা এবং বৈষম্যমূলক আচরণ একটি গভীর মানবাধিকার সংকটের ইঙ্গিত। সাম্প্রতিক পরিসংখ্যান বলছে, মাত্র…

4 বার পাঠ করেছে
Logo dark logo

আমাদের ইনফো

  • ধম্মইনফো সর্ম্পকে
  • যোগাযোগ
  • উপদেষ্টা
  • অর্থায়ন
  • ইনফো প্রেরণ করুন

গৌতম বুদ্ধের জীবনী

  • জন্ম
  • শৈশব কাল
  • বিবাহ
  • গৃহ ত্যাগ
  • বুদ্ধত্ব লাভ
  • ধর্ম প্রচার
  • মহাপরিনির্বাণ

বিশ্ব বৌদ্ধ ইনফো

  • এশিয়া
  • ইউরোপ
  • আফ্রিকা
  • উত্তর আমেরিকা
  • দক্ষিণ আমেরিকা

স্বদেশ ইনফো

  • জীবনী
  • ইতিহাস
  • সাহিত্য
  • ঐতিহ্য
  • সংস্কৃতি

আরো ইনফো

  • সম্পাদকীয়
  • গবেষণা
  • নির্বাচিত
  • সংবাদ

মিডিয়া ইনফো

  • ইউটিউব
  • ফেইসবুক
  • ইনস্টাগ্রাম
  • টুইটার

স্বত্ব © ২০১১-২০২৪ ধম্মইনফো সম্পাদক ও প্রকাশক: ধম্মবিরীয় ভিক্ষু

বৌদ্ধ
ধম্মইনফো তে আপনাকে স্বাগতম!

* ধম্মইনফো তে নিয়মিত লিখে আপনিও অবদান রাখুন। * ধম্মইনফো লেখা আপনার বন্ধু/পরিচিত জনের সাথে বেশী বেশী শেয়ার করুন।

Welcome Back!

Sign in to your account

পার্সওয়ার্ড ভুলে গেছেন?