ধম্মইনফোধম্মইনফোধম্মইনফো
Font ResizerAa
  • গৌতম বুদ্ধের জীবনী
  • সর্দ্ধম নীতি ও শিক্ষা
  • ইতিহাস
  • সংস্কৃতি
  • সাহিত্য
  • জীবনী
  • প্রবন্ধ
  • সংবাদ
আপনি অধ্যায়ন করছেন: বৌদ্ধ ধর্মের প্রসারে পাল রাজাদের ভূমিকা
Share
ধম্মইনফোধম্মইনফো
Font ResizerAa
Search
  • গৌতম বুদ্ধের জীবনী
  • সর্দ্ধম নীতি ও শিক্ষা
  • ইতিহাস
  • সংস্কৃতি
  • সাহিত্য
  • জীবনী
  • প্রবন্ধ
  • সংবাদ
Have an existing account? সাইন ইন
আমাদের অনুসরণ করুন
© 2022 Foxiz News Network. Ruby Design Company. All Rights Reserved.
ধম্মইনফো > Blog > ইতিহাস > বৌদ্ধ ধর্মের প্রসারে পাল রাজাদের ভূমিকা
ইতিহাস

বৌদ্ধ ধর্মের প্রসারে পাল রাজাদের ভূমিকা

ধম্মইনফো
সর্বশেষ আপডেট: November 17, 2024 4:53 am
ধম্মইনফো
Share
SHARE

বাংলার ইতিহাসে পাল রাজারা একটি বিশেষ স্থান অধিকার করে আছেন। পাল বংশের শাসনকাল (৭৫০-১১৬১ খ্রিস্টাব্দ) বাংলার রাজনৈতিক, ধর্মীয় এবং সাংস্কৃতিক জীবনে একটি স্বর্ণযুগ হিসেবে বিবেচিত হয়। বৌদ্ধ ধর্মের মহাযান শাখার অনুসারী হিসেবে পাল রাজারা বৌদ্ধ ধর্মের বিস্তার ও সমৃদ্ধিতে অসামান্য ভূমিকা পালন করেছিলেন। তাঁদের রাজত্ব শুধু ধর্মীয় পৃষ্ঠপোষকতা সীমাবদ্ধ ছিল না; বরং শিক্ষা, স্থাপত্য, এবং আন্তর্জাতিক ধর্মীয় সম্পর্কেও তাঁদের অবদান অনস্বীকার্য। এই প্রবন্ধে পাল রাজাদের বৌদ্ধ ধর্মের প্রসারে ভূমিকা, তাঁদের নির্মাণকৃত বিহার ও প্রতিষ্ঠান, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, এবং তাঁদের ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক প্রভাব বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হবে।

Contents
পাল রাজাদের ধর্মীয় দৃষ্টিভঙ্গিবিখ্যাত বৌদ্ধবিহার ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান১. নালন্দা মহাবিহার২. বিক্রমশিলা মহাবিহার৩. সোমপুর মহাবিহার৪. জগদ্দল মহাবিহারআন্তর্জাতিক সম্পর্ক ও ধর্মপ্রচারে ভূমিকাপাল যুগে বৌদ্ধ সাহিত্য ও শিক্ষার প্রসারপাল যুগের শিল্প ও স্থাপত্যে বৌদ্ধ প্রভাবধর্মীয় ও সামাজিক প্রভাবউপসংহার

পাল রাজাদের ধর্মীয় দৃষ্টিভঙ্গি

পাল রাজারা বৌদ্ধ ধর্মের প্রতি গভীরভাবে অনুরাগী ছিলেন। তাঁদের রাজ্য পরিচালনার নীতি ও ধর্মীয় পৃষ্ঠপোষকতায় বৌদ্ধ ধর্মের মূল চেতনা প্রতিফলিত হয়। গোপাল, ধর্মপাল এবং দেবপালের মতো শাসকরা বৌদ্ধ সন্ন্যাসীদের পৃষ্ঠপোষকতা দিতেন এবং বৌদ্ধ ধর্মকে রাজ্যের প্রধান আদর্শ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেন।

  1. মহাযান বৌদ্ধধর্মের প্রতি আনুগত্য: পাল রাজারা মহাযান বৌদ্ধধর্মের পৃষ্ঠপোষক ছিলেন। মহাযান ধর্মের দর্শন শুধু আত্মতৃপ্তি নয়, বরং সমগ্র মানবতার কল্যাণে নিবেদিত থাকার শিক্ষা দেয়।
  2. রাজ্য প্রশাসনে বৌদ্ধ মূল্যবোধ: তাঁদের শাসনে অহিংসা, সমতা, এবং ধর্মীয় সহিষ্ণুতার নীতি প্রতিফলিত হয়, যা বৌদ্ধ ধর্মের মূল চেতনা।
  3. রাজকীয় পৃষ্ঠপোষকতা: পাল রাজারা বিহার, মঠ, এবং শিক্ষাকেন্দ্র স্থাপন করে বৌদ্ধ ধর্মের প্রচার ও প্রসারে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন।

বিখ্যাত বৌদ্ধবিহার ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান

পাল রাজাদের ভূমিকা
নালন্দা বিহার। ছবি- অনলাইন

পাল রাজাদের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অবদান ছিল তাঁদের নির্মাণকৃত বিহার ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান, যা বাংলাকে একসময়ে বৌদ্ধ ধর্মের কেন্দ্রস্থল হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেছিল।

১. নালন্দা মহাবিহার

নালন্দা বিহার পাল রাজাদের পৃষ্ঠপোষকতায় নতুন উচ্চতায় পৌঁছায়। বিশেষত ধর্মপাল এই বিহারকে আন্তর্জাতিক শিক্ষার কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলেন। এটি শুধু ধর্মীয় শিক্ষা নয়, বরং জ্যোতির্বিদ্যা, চিকিৎসাশাস্ত্র, এবং দর্শন শিক্ষার জন্য বিখ্যাত ছিল।

- Advertisement -

২. বিক্রমশিলা মহাবিহার

বিক্রমশিলা বিহার ধর্মপালের আরেকটি অনন্য সৃষ্টি। এটি বৌদ্ধ তান্ত্রিক শিক্ষার প্রধান কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত ছিল। এই বিহারের পণ্ডিতেরা পরবর্তীতে তিব্বত, চীন এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় বৌদ্ধ ধর্ম প্রচারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।

৩. সোমপুর মহাবিহার

সোমপুর বিহার (বর্তমানে পাহাড়পুর বিহার) ধর্মপালের অন্যতম গৌরবময় অবদান। এটি বৌদ্ধ স্থাপত্যশিল্পের এক অনন্য নিদর্শন এবং ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্য তালিকায় অন্তর্ভুক্ত। সোমপুর বিহারের স্থাপত্যশৈলী শুধু বাংলার নয়, বরং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বৌদ্ধ স্থাপত্যে গভীর প্রভাব ফেলেছিল।

৪. জগদ্দল মহাবিহার

জগদ্দল বিহার দেবপালের শাসনকালে নির্মিত হয়। এটি সাহিত্য এবং ধর্মীয় পাণ্ডুলিপি সংরক্ষণের জন্য বিখ্যাত ছিল। পাল যুগের অনেক গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় গ্রন্থ এই বিহার থেকেই রচিত ও সংকলিত হয়।


আন্তর্জাতিক সম্পর্ক ও ধর্মপ্রচারে ভূমিকা

পাল রাজাদের শাসনকালে বাংলার বৌদ্ধ ধর্ম আন্তর্জাতিক স্তরে প্রসার লাভ করে। তাঁরা শুধু বাংলার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকেননি; বরং বিভিন্ন দেশে বৌদ্ধ ধর্ম প্রচারে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন।

  1. তিব্বত: পাল যুগের বিখ্যাত পণ্ডিত অতীশ দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞান তিব্বতে গমন করেন এবং সেখানকার বৌদ্ধ ধর্মের সংস্কারে ভূমিকা রাখেন। অতীশের মতো পণ্ডিতদের পাঠানোর মাধ্যমে পাল রাজারা তিব্বতে বৌদ্ধ ধর্মের ভিত্তি শক্তিশালী করেন।
  2. চীন ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া: পাল রাজাদের শাসনকালে চীন, শ্রীলঙ্কা এবং জাভার মতো অঞ্চলে বৌদ্ধ ধর্মের প্রচার ঘটে। চীনের পর্যটক হিউয়েন সাঙ-এর ভ্রমণ বিবরণীতে পাল শাসনের বৌদ্ধ সাংস্কৃতিক প্রভাবের উল্লেখ পাওয়া যায়।
  3. ইন্দোনেশিয়া ও শ্রীলঙ্কা: পাল যুগের পণ্ডিত ও সন্ন্যাসীরা শ্রীলঙ্কা এবং ইন্দোনেশিয়ার মতো অঞ্চলগুলোতে বৌদ্ধ ধর্মের বিস্তারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।

পাল যুগে বৌদ্ধ সাহিত্য ও শিক্ষার প্রসার

পাল রাজাদের শাসনকাল বৌদ্ধ সাহিত্য ও শিক্ষার ক্ষেত্রে একটি অনন্য সময়। তাঁরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার পাশাপাশি পণ্ডিতদের উৎসাহিত করতেন।

  1. বৌদ্ধ সাহিত্য: পাল যুগে বৌদ্ধ ধর্মীয় গ্রন্থ সংস্কৃত এবং পালি ভাষায় রচিত হয়। এই সময়ের বিখ্যাত গ্রন্থগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো “পঞ্চবিংশতিকা”, “প্রজ্ঞাপারমিতা”, এবং “অভিধর্মকোশ”।
  2. শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান: নালন্দা, বিক্রমশিলা এবং সোমপুর বিহার আন্তর্জাতিক শিক্ষার কেন্দ্র ছিল। বিদেশি ছাত্র ও শিক্ষকরা এখানে আসতেন, যা বাংলার বৌদ্ধ ধর্মের খ্যাতি বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দেয়।
  3. তান্ত্রিক বৌদ্ধধর্মের বিকাশ: বিক্রমশিলা বিহারে তান্ত্রিক বৌদ্ধধর্মের চর্চা ও গবেষণা পরিচালিত হতো। এটি মহাযান বৌদ্ধধর্মের একটি গুরুত্বপূর্ণ শাখা।

পাল যুগের শিল্প ও স্থাপত্যে বৌদ্ধ প্রভাব

পাল যুগের স্থাপত্য ও শিল্পকলায় বৌদ্ধ ধর্মের গভীর প্রভাব লক্ষ করা যায়।

  1. মন্দির ও বিহারের স্থাপত্য: সোমপুর, বিক্রমশিলা এবং জগদ্দল বিহারের স্থাপত্যশৈলী বৌদ্ধ শিল্পকলার অনন্য নিদর্শন। এই স্থাপনাগুলোর অলঙ্করণ, গম্বুজ, এবং মঠের বিন্যাস তৎকালীন ধর্মীয় চিন্তাধারার প্রতিফলন।
  2. মূর্তিশিল্প: পাল যুগের মূর্তিশিল্পে বুদ্ধ এবং বোধিসত্ত্বের মূর্তি বিশেষ স্থান অধিকার করে। মূর্তিগুলোতে অলঙ্করণ ও অভিব্যক্তি শিল্পের সূক্ষ্মতা স্পষ্টভাবে ফুটে ওঠে।
  3. টেরাকোটা ও পাথরের কাজ: বিহারগুলোর দেয়ালে টেরাকোটার অলঙ্করণ পাল যুগের শিল্পসৌন্দর্যের উৎকৃষ্ট নিদর্শন।

ধর্মীয় ও সামাজিক প্রভাব

পাল রাজাদের শাসনকাল বৌদ্ধ ধর্মীয় চেতনার ভিত্তিতে সমাজে এক শান্তিপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টি করেছিল।

  1. ধর্মীয় সহিষ্ণুতা: পাল শাসনে শুধু বৌদ্ধ ধর্ম নয়, হিন্দু এবং জৈন ধর্মের সঙ্গেও সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখা হয়।
  2. নারীর অবস্থান: বৌদ্ধ ধর্মের অহিংসা ও সমতার চেতনার কারণে নারীদের সামাজিক অবস্থানের উন্নতি ঘটে।
  3. সামাজিক ঐক্য: বৌদ্ধ ধর্মের অহিংস নীতির কারণে পাল যুগে সামাজিক ঐক্য ও শান্তি প্রতিষ্ঠিত হয়।
  4. শিক্ষার প্রসার: বৌদ্ধ বিহারগুলো শিক্ষার প্রসারের মাধ্যমে সমাজের উন্নয়নে ভূমিকা রাখে।

উপসংহার

পাল রাজাদের শাসনকাল বাংলার বৌদ্ধ ধর্মের ইতিহাসে একটি গৌরবময় অধ্যায়। তাঁদের পৃষ্ঠপোষকতা শুধু ধর্মীয় দিকেই সীমাবদ্ধ ছিল না; বরং তাঁরা বৌদ্ধ ধর্মকে আন্তর্জাতিক স্তরেও প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন। সোমপুর, নালন্দা, এবং বিক্রমশিলার মতো বিহারগুলো পাল রাজাদের শাসনের শ্রেষ্ঠ নিদর্শন এবং বৌদ্ধ ধর্মীয় চেতনার মূর্ত প্রতীক।


এই প্রবন্ধের জন্য তথ্যসূত্র নিম্নলিখিত উৎসগুলো থেকে সংকলিত হয়েছে, যা পাল যুগের ইতিহাস, বৌদ্ধ ধর্ম, এবং তাদের স্থাপত্য ও সাংস্কৃতিক অবদানের উপর ভিত্তি করে লেখা:

  1. বাংলার ইতিহাস
    • সুকুমার ভট্টাচার্য, বাংলার ইতিহাস (প্রাচীন ও মধ্যযুগ)।
    • রমেশ চন্দ্র মজুমদার, বাংলার ইতিহাস (আদি থেকে মুসলিম যুগ পর্যন্ত)।
  2. পাল যুগ ও বৌদ্ধ ধর্ম
    • দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞান সম্পর্কিত পাণ্ডুলিপি এবং গবেষণা।
    • টনি কেবলের Buddhist Monks and Monasteries of India।
  3. পাল স্থাপত্য ও শিল্প
    • ডেভিড স্নেলগ্রোভ, The Cultural Heritage of India: Buddhist Art and Architecture।
    • মাইকেল ডেভিডসন, Pala Empire: Architecture and Cultural Achievements।
  4. সোমপুর মহাবিহার
    • ইউনেস্কোর ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট নিবন্ধ: সোমপুর মহাবিহার (পাহাড়পুর)।
    • Archaeological Survey of India ও সংশ্লিষ্ট গবেষণা।
  5. তিব্বতে বৌদ্ধ ধর্মের প্রসার
    • ডেভিড হ্যাটার, Atisa and Tibetan Buddhism।
    • তিব্বতের প্রাচীন পাণ্ডুলিপি।
  6. সামাজিক ও সাংস্কৃতিক প্রভাব
    • পল উইলিয়ামস, Mahayana Buddhism: The Doctrinal Foundations।
    • Buddhism in Bengal গবেষণা নিবন্ধ, ক্যালকাটা বিশ্ববিদ্যালয়।
  7. সাধারণ প্রেক্ষাপট ও সমালোচনা
    • হিউয়েন সাং-এর ভ্রমণ বিবরণী।
    • বিভিন্ন প্রাচীন পাণ্ডুলিপি এবং এশীয় ইতিহাস গবেষণা নিবন্ধ।
ধম্মইনফো

স্বপ্ন এবং দায়িত্ববোধ থেকে ধম্মইনফো-ডট-কম এর সূচনা। ২০১১ সালে বাংলায় প্রথম অনলাইন বৌদ্ধ সংবাদ পোর্টাল হিসেবে ধম্মইনফো যাত্রা শুরু করে, যা বৌদ্ধধর্ম, ইতিহাস, সংস্কৃতি, এবং নীতিমালা সম্পর্কে নির্ভরযোগ্য তথ্য প্রচারে পাঠকের ব্যাপক গ্রহণ যোগ্যতা ও জনপ্রিয়তা লাভ করে। ২০১২ সালে রামুতে মৌলবাদী হামলার পর এটি একটি শক্তিশালী সংবাদ মাধ্যম হিসেবে বাংলাদেশ ও বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তর বাংলা ভাষী বৌদ্ধদের কাছে পরিচিতি লাভ করে। যদিও নিরাপত্তাজনিত কারণে ২০১৮ সালে সাইটটি প্রকাশনা বন্ধ  করা হয়, ২০২৪ সালে ধম্মবিরীয় ভিক্ষুর নেতৃত্বে এটি আবার চালু হলে ধম্মইনফো বৌদ্ধ ধর্মের প্রচার, বাংলাদেশ সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ে সংবাদ, ঐতিহাসিক নিদর্শন, মণিষীদের জীবনী প্রকাশ, এবং ধর্মীয় উন্নয়নে কাজ করছে।

Subscribe to Our Newsletter

Subscribe to our newsletter to get our newest articles instantly!

ধম্মইনফো এর সকল আপডেট পেতে সাবস্ক্রাইব করুন

এই ধম্মইনফোটি শেয়ার করুন
টুইটার ইমেইল লিং কপি করুন প্রিন্ট
পূর্বের ধম্মইনফো টেকনাফ বৌদ্ধ বিহার ১৪ বছর ধরে দখলে দক্ষিণ হ্নীলা বড় বৌদ্ধ বিহার
পরবর্তী ধম্মইনফো ড. জ্ঞানশ্রী মহাস্থবির অসীম কর্মের কল্পতরু সংঘরাজ ড. জ্ঞানশ্রী: শতবর্ষের ভাবনা
আপনার ভাবনা শেয়ার করুন

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সর্বাধিক পঠিত ইনফো

প্রবারণা ও ফানুস
ধর্মীয় বিষয়কে উৎসবে পরিণত করার নেতিবাচক প্রভাব: প্রবারণা পূর্ণিমা ও ফানুস উড়ানো
প্রবন্ধ
নিউইয়র্ক
নিউইয়র্ক সিটির ব্রঙ্কসে বৌদ্ধ বিহারে অগ্নিকাণ্ড: দুইজনের মৃত্যু
সংবাদ
বাংলাদেশ
বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের পরিস্থিতি: ধর্মনিরপেক্ষতার সংকট ও সহিংসতার পুনরাবৃত্তি
নির্বাচিত
লুম্বিনী হাতে আঁকা ম্যাপ
গৌতম বুদ্ধের জন্মস্থান যেভাবে খুঁজে পান এক বাঙালি
ইতিহাস ঐতিহ্য নির্বাচিত
বৌদ্ধ ভিক্ষু
বৌদ্ধ ভিক্ষুদের নিরাপত্তা উদ্বেগ : তিন পার্বত্য জেলায় এ বছর ‘কঠিন চীবর দান’ না করার সিদ্ধান্ত
নির্বাচিত সংবাদ
হেনেপলা গুনারত্ন মহাথেরে
শ্রীলংকার গ্রাম থেকে আমেরিকার মহাঅরণ্যে: হেনেপলা গুনারত্ন মহাথেরের জীবন, দর্শন এবং অবদান
জীবনী

আরো ইনফো পড়ুন

শ্রীবিশুদ্ধানন্দ মহাথের
ইতিহাস

রক্তঝরা দিনগুলোতে: শ্রীবিশুদ্ধানন্দ মহাথের

মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের অবস্থা এবং ভুমিকা সম্পর্কে একটি প্রতিবেদন। ২৫ শে মার্চ থেকে ১৬ই ডিসেম্বর। মুখবন্ধ গিরিরাজ হিমালয়ের হিমবাহু…

37 বার পাঠ করেছে
শহীদ
ইতিহাস

শহীদ উ. তেজিন্দা মহাথের

পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ও তাদের দোসরেরা ধর্মীয় উপসনালয়ে পর্যন্ত আক্রমণ করতে দ্বিধাবোধ করেনি। ১৯৭১ সালের ৬ মে মহেশখালী বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী…

2 বার পাঠ করেছে
স্বাধীনতা সংগ্রামে বৌদ্ধ
গবেষণা

স্বাধীনতা সংগ্রামে বৌদ্ধ ভিক্ষুদের অবদান : একটি সমীক্ষা

লেখক বড়ুয়া জয়ের এই প্রবন্ধে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে বৌদ্ধ ভিক্ষুদের অনন্য ভূমিকা ও অবদান বিশ্লেষণ করা হয়েছে। প্রবন্ধটি মুক্তিযুদ্ধের…

1 বার পাঠ করেছে
জ্যোতিঃপাল মহাথের
গবেষণা

মহান মুক্তিযুদ্ধে পণ্ডিত জ্যোতি:পাল মহাথেরোর অবদান : একটি সমীক্ষা

বড়ুয়া জয়ের প্রবন্ধটি পণ্ডিত জ্যোতিঃপাল মহাথেরোর মুক্তিযুদ্ধে অবদানকে গভীরভাবে পর্যালোচনা করেছে এবং এটি বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। লেখক…

2 বার পাঠ করেছে
Logo dark logo

আমাদের ইনফো

  • ধম্মইনফো সর্ম্পকে
  • যোগাযোগ
  • উপদেষ্টা
  • অর্থায়ন
  • ইনফো প্রেরণ করুন

গৌতম বুদ্ধের জীবনী

  • জন্ম
  • শৈশব কাল
  • বিবাহ
  • গৃহ ত্যাগ
  • বুদ্ধত্ব লাভ
  • ধর্ম প্রচার
  • মহাপরিনির্বাণ

বিশ্ব বৌদ্ধ ইনফো

  • এশিয়া
  • ইউরোপ
  • আফ্রিকা
  • উত্তর আমেরিকা
  • দক্ষিণ আমেরিকা

স্বদেশ ইনফো

  • জীবনী
  • ইতিহাস
  • সাহিত্য
  • ঐতিহ্য
  • সংস্কৃতি

আরো ইনফো

  • সম্পাদকীয়
  • গবেষণা
  • নির্বাচিত
  • সংবাদ

মিডিয়া ইনফো

  • ইউটিউব
  • ফেইসবুক
  • ইনস্টাগ্রাম
  • টুইটার

স্বত্ব © ২০১১-২০২৪ ধম্মইনফো সম্পাদক ও প্রকাশক: ধম্মবিরীয় ভিক্ষু

বৌদ্ধ
ধম্মইনফো তে আপনাকে স্বাগতম!

* ধম্মইনফো তে নিয়মিত লিখে আপনিও অবদান রাখুন। * ধম্মইনফো লেখা আপনার বন্ধু/পরিচিত জনের সাথে বেশী বেশী শেয়ার করুন।

Welcome Back!

Sign in to your account

পার্সওয়ার্ড ভুলে গেছেন?