ধম্মইনফোধম্মইনফোধম্মইনফো
Font ResizerAa
  • গৌতম বুদ্ধের জীবনী
  • সর্দ্ধম নীতি ও শিক্ষা
  • ইতিহাস
  • সংস্কৃতি
  • সাহিত্য
  • জীবনী
  • প্রবন্ধ
  • সংবাদ
আপনি অধ্যায়ন করছেন: ধর্মীয় বিষয়কে উৎসবে পরিণত করার নেতিবাচক প্রভাব: প্রবারণা পূর্ণিমা ও ফানুস উড়ানো
Share
ধম্মইনফোধম্মইনফো
Font ResizerAa
Search
  • গৌতম বুদ্ধের জীবনী
  • সর্দ্ধম নীতি ও শিক্ষা
  • ইতিহাস
  • সংস্কৃতি
  • সাহিত্য
  • জীবনী
  • প্রবন্ধ
  • সংবাদ
Have an existing account? সাইন ইন
আমাদের অনুসরণ করুন
© 2022 Foxiz News Network. Ruby Design Company. All Rights Reserved.
ধম্মইনফো > Blog > সাহিত্য > প্রবন্ধ > ধর্মীয় বিষয়কে উৎসবে পরিণত করার নেতিবাচক প্রভাব: প্রবারণা পূর্ণিমা ও ফানুস উড়ানো
প্রবন্ধ

ধর্মীয় বিষয়কে উৎসবে পরিণত করার নেতিবাচক প্রভাব: প্রবারণা পূর্ণিমা ও ফানুস উড়ানো

ধম্মবিরীয়
সর্বশেষ আপডেট: October 16, 2024 5:44 am
ধম্মবিরীয় - প্রকাশক ও সম্পাদক, ধম্মইনফো
Share
SHARE

বৌদ্ধদের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি ধর্মীয় তিথি হল প্রবারণা পূর্ণিমা। আশ্বিন মাসের পূর্ণিমা তিথিতে প্রবারণা পালিত হয়, যা মূলত গৌতম বুদ্ধের নীতি নৈতিকতা ও চিত্তের চেতনা উন্নয়নের একটি উল্লেখযোগ্য দিক। এই দিনে ভিক্ষুরা নিজেদের অপরাধ বা ভুলের জন্য একে অপরের কাছে ক্ষমা চাযন এবং নতুন করে নিজেদের নতুনভাবে শুদ্ধ করার অঙ্গীকার করেন। এই ধর্মীয় অনুষ্ঠানটির মাধ্যমে ভিক্ষুরা নিজেদের সঠিক পথ ও আদর্শ অনুসরণের প্রতিশ্রুতি করে।

Contents
১. ধর্মীয় চেতনার ক্ষতি২. বাণিজ্যিকীকরণ৩. অতিরিক্ত খরচ ও সামাজিক চাপ৪. বৈষম্য ও সংঘাতের সৃষ্টি৫. প্রদর্শন ও বাহ্যিকতার প্রাধান্য৬. আচার ও ধর্মীয় অনুভূতির অপব্যবহার

ফানুস উড়ানোর প্রথাটি প্রবারণা পূর্ণিমার সাথে যুক্ত হয়েছে একটি ধর্মীয় আচার হিসেবে। এটি মূলত সিদ্ধার্থ গৌতমের জীবন পরিবর্তনের একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা থেকে উদ্ভূত। আষাঢ়ী পূর্ণিমা তিথিতে, সিদ্ধার্থ যখন গৃহ ত্যাগ করেন, তখন তিনি অনোমা নদীর তীরে উপস্থিত হন এবং চিন্তা করেন যে, প্রব্যজিত জীবনে চুলের কোনো প্রয়োজন নেই। এর পর তিনি একটি খুরধার তলোয়ার দিয়ে তাঁর চুল কেটে ফেলেন। এই ঘটনার সময় তিনি বলেন, “আমার কর্তিত চুল আমি আকাশে নিক্ষেপ করে দিলাম; আমি যদি এই জন্মে বুদ্ধ হতে পারি, তাহলে আমার চুল আকাশে ঝুলন্ত অবস্থায় থাকুক, মাটিতে পতিত না হোক।”

এই চুল যখন আকাশে নিক্ষিপ্ত হয়, তখন দেবরাজ ইন্দ্র আনন্দিত হয়ে একটি স্বর্ণের ঝুড়িতে তা তাবতিংস স্বর্গে নিয়ে যান এবং সেখানে একটি জাদী নির্মাণ করেন, যার নাম “চুলামনি চৈত্য “। এই চুলামনি চৈত্য পূজা করার উদ্দেশ্যে বৌদ্ধরা প্রবারণা পূর্ণিমার সন্ধ্যায় ফানুস উড়িয়ে পূজা করে থাকে। তবে ফানুস উড়ানোর এই প্রথাটি বর্তমানে শুধুমাত্র একটি ধর্মীয় আচার হিসেবে রয়ে যায়নি; বরং এটি একটি এখন উৎসবে পরিণত হয়েছে।

এই পরিবর্তনের ফলে কিছু নেতিবাচক প্রভাব দেখা দিয়েছে, যা ধর্মীয় আচারগুলোর ধমীয় চেতনা ও নৈতিক দিককে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। গভীরভাবে চিন্তা করলে স্পষ্ট হয়ে ওঠে, ধর্মীয় আচার বা বিশ্বাসকে একটি আনন্দমুখর উৎসবে পরিণত করার ফলে এর মূল তাৎপর্য হারিয়ে যাচ্ছে। নিচে এর কিছু খারাপ দিক বিশ্লেষণ করা হলো:

- Advertisement -

১. ধর্মীয় চেতনার ক্ষতি

বৌদ্ধ দর্শনে চিত্ত, চেতনা এবং কর্মের গুরুত্ব অপরিসীম। চিত্ত হলো মনের অবস্থা, যা প্রতিটি কাজের মূলে থাকে। চেতনা হচ্ছে সেই জাগ্রত বোধ বা সংবেদনশীলতা, যা আমাদের কাজকে সঠিক পথে পরিচালিত করে। কর্ম হলো সেই সুনির্দিষ্ট কাজ বা আচরণ, যা আমাদের চেতনার প্রতিফলন হিসেবে ঘটে।

বৌদ্ধ ধর্মীয় আচারগুলো মূলত কুশল চেতনা বা শুদ্ধ চেতনাকে উদ্দীপিত করার উদ্দেশ্যে। এই চেতনার মাধ্যমে চিত্তের উন্নতি ঘটে এবং কুশল কর্মের দ্বারা পাপ থেকে বিরত থাকার প্রয়াস থাকে। প্রবারণা পূর্ণিমার ফানুস উড়ানোর মূল লক্ষ্য হলো চুলামনি চৈত্য পূজার মাধ্যমে এই কুশল চেতনার উদ্রেক করা, যাতে চিত্তের পরিশুদ্ধি হয়। কিন্তু যখন এই আচার কেবল বিনোদনে পরিণত হয়, তখন মানুষ কর্মের প্রকৃত অর্থ থেকে বিচ্যুত হয়।

চিত্তের শুদ্ধির পরিবর্তে বিনোদনের দিকে মনোযোগ দেওয়া হলে, চেতনার পরিশুদ্ধি আর হয় না, ফলে কর্মের গুণগত মানও হ্রাস পায়। ফলত, আচারগুলোর আসল উদ্দেশ্য—চিত্তের উন্নয়ন, পাপ থেকে বিরত থাকা, এবং ধর্মীয় শৃঙ্খলার মাধ্যমে কুশল কর্ম করার প্রয়াস ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বৌদ্ধ চেতনা ও কর্মের এই ভারসাম্য বজায় রাখা অত্যন্ত জরুরি, কারণ এর মাধ্যমে ধর্মের প্রকৃত চেতনার উন্নতি সম্ভব।

২. বাণিজ্যিকীকরণ

ফানুস উড়ানোর আচারটি যখন উৎসবের রূপ নেয়, তখন এর বাণিজ্যিকীকরণের প্রবণতা দ্রুত বাড়তে থাকে। বর্তমানে দেখা যাচ্ছে, ফানুসের পরিবর্তে চায়না লন্ঠন বিক্রি বেড়ে চলেছে, যা ধর্মীয় আচারটির মূল উদ্দেশ্যকে বিকৃত করছে। এর ফলে ছোট আকারের অগ্নিকাণ্ডের মতো দুর্ঘটনাও ঘটছে, যা প্রবারণা পূর্ণিমায় বৌদ্ধদের ফানুস উড়ানোর প্রথাকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে।

বাণিজ্যিক প্রতিযোগিতার কারণে নানা রঙ, আকার, ও আকৃতির ফানুসগুলো যাচ্ছেতাইভাবে তৈরি হচ্ছে। এই বৈচিত্র্য মূল ধর্মীয় চেতনার পরিবর্তে বাহ্যিক চমক প্রদর্শন ও ভোগের দিকেই মানুষকে আকৃষ্ট করছে। এতে ধর্মীয় অনুষ্ঠানের আসল উদ্দেশ্য থেকে মানুষ সরে যাচ্ছে। প্রতিযোগিতার কারণে ভিন্ন ভিন্ন ধরনের ফানুস তৈরি হচ্ছে, যাচ্ছেতাই ভাবে বানানো হচ্ছে নানান সাইজের নানান রংঙ্গের, নানান আকৃতির, নানান নামের ফানুস। এর ফলে ধর্মীয় আচারগুলোর ধর্মীয় চেতনা হ্রাস পাচ্ছে এবং এটি সমাজের জন্য ক্ষতিকর হয়ে উঠছে। এই প্রবণতা ধর্মীয় আচারগুলোর ধর্মীয় চেতনা ধ্বংস করছে এবং সাধারণ মানুষ ধর্মীয় আচারগুলোর প্রকৃত উদ্দেশ্য থেকে বিচ্যুত হচ্ছে, যার ফলে আচারগুলো আর কুশল চেতনা ও সঠিক কর্মের পথে পরিচালিত হচ্ছে না।

৩. অতিরিক্ত খরচ ও সামাজিক চাপ

বৌদ্ধদের অনুষ্ঠানগুলো সাধারণত মানসিক শান্তি ও সমাজের মধ্যে ঐক্যের সেতুবন্ধন তৈরি করে, কিন্তু যখন এগুলো উৎসবের চেহারা নেয়, তখন অতিরিক্ত খরচের চাপ সৃষ্টি হয় সমাজে। বৌদ্ধ শিক্ষায় চিত্তের শুদ্ধি, সংযম, এবং কুশল কর্মের ওপর জোর দেওয়া হয়। তবে উৎসবের বাণিজ্যিকীকরণের ফলে পরিবারগুলোকে নানা ধরনের সামাজিক চাপের মুখোমুখি হতে হয়।

অনেক সময় দেখা যায়, পরিবারগুলো সামাজিক মান রাখতে গিয়ে উৎসবের জন্য ব্যয়বহুল ফানুস, সাজসজ্জা, ও অন্যান্য সামগ্রী কিনতে বাধ্য হচ্ছে। এই অতিরিক্ত খরচ তাদের আর্থিক অবস্থার উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে এবং চিত্তের শান্তি বিঘ্নিত করছে। বৌদ্ধ চেতনায় সংযম, বিনয়, ও মিতব্যয়িতার গুরুত্ব থাকলেও, এই সামাজিক চাপ মানুষকে ভোগের দিকে ঠেলে দেয়।

ফলস্বরূপ, ধর্মীয় আচারগুলোর আসল উদ্দেশ্য—চিত্তের পরিশুদ্ধি ও পাপ থেকে বিরত থাকা—ক্ষতিগ্রস্ত হয়। মানুষ কুশল কর্মের বদলে বাহ্যিক প্রতিযোগিতা ও সামাজিক চাহিদার দিকেই বেশি মনোযোগ দিচ্ছে।

৪. বৈষম্য ও সংঘাতের সৃষ্টি

ফানুস উড়ানোর মতো ধর্মীয় আচারগুলো যখন উৎসবের রূপ নেয়, তখন তা অনেক সময় সংঘাতের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। বৌদ্ধ দর্শনে সহমর্মিতা, অহিংসা, ও সম্প্রীতির ওপর বিশেষভাবে গুরুত্ব দেওয়া হয়। কিন্তু যখন ধর্মীয় আচারকে উৎসবমুখী করে তুলতে গিয়ে গান, ডিজে, উদ্দোম নাচ চলে তখন সেখানে ভিন্ন সম্প্রদায়ের কুপ্রবৃত্তির লোকেরও প্রবেশ ঘটে। এতে অনেক সময় নেতিবাচক প্রতিক্রিয়ার জন্ম হয়।

বৌদ্ধ চেতনায় ধর্মীয় আচারগুলোর প্রকৃত উদ্দেশ্য—চিত্তের শুদ্ধি ও কুশল কর্মের অনুশীলন।

৫. প্রদর্শন ও বাহ্যিকতার প্রাধান্য

ফানুস উড়ানো বর্তমানে একটি উৎসবে পরিণত হয়েছে, যার কারণে ধর্মীয় চেতনার মূল উদ্দেশ্য মানুষ ভুলে যাচ্ছে, কিন্তু এখন মানুষ ফানুসের সৌন্দর্য ও বাহ্যিক প্রদর্শনেই বেশি মনোযোগ দিচ্ছে। প্রতিযোগিতার কারণে কে কত বড়, সুন্দর, এবং অভিনব ফানুস উড়াতে পারে, সেটিই প্রধান হয়ে উঠেছে।

এই বাহ্যিক প্রদর্শনের কারণে ধর্মীয় চেতনার তাৎপর্য হারিয়ে যাচ্ছে, যা চিত্তের শান্তি ও শুদ্ধি আনতে ব্যর্থ হচ্ছে। ফলে আচারগুলোর প্রকৃত উদ্দেশ্য—কুশল কর্ম ও চেতনার বিকাশ—ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।

৬. আচার ও ধর্মীয় অনুভূতির অপব্যবহার

ধর্মীয় আচার ও উৎসবগুলো বর্তমানে রাজনৈতিক বা সামাজিক উদ্দেশ্যে অপব্যবহৃত হচ্ছে। অতিথির নামে রাজনৈকিত ব্যক্তির উপস্থিতি ও নানাবিধ প্রদর্শন প্রাধান্য পাচ্ছে, যা ধর্মীয় আচারগুলোর মূল উদ্দেশ্যকে ক্ষুণ্ণ করছে এবং সমাজের ধর্মীয় অনুভূতির ক্ষতি করে মানুষকে ধর্মীয় আচারগুলো সম্পর্কে সঠিক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে বিচ্যুত করছে।

অতএব, প্রবারণা পূর্ণিমার ফানুস উড়ানোর আচারটির সাথে ধর্মীয় আচারগুলোর মধ্যে যে সম্পর্ক বিদ্যমান, তা কেবল একটি উৎসবেই সীমাবদ্ধ নয়। বরং এটি একটি সামাজিক প্রথায় পরিণত হচ্ছে, যা ধর্মীয় আচারগুলোর ধর্মীয় চেতনা ও মূল উদ্দেশ্যকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। ফলে আমাদের উচিত ধর্মীয় আচারগুলোর মধ্যে ধর্মীয় চেতনাকে পুনরুজ্জীবিত করা এবং আমাদের চিত্তের পরিশুদ্ধি ও কুশল কর্মের দিকে মনোযোগ দেওয়া। ধর্মীয় আচারগুলোর মূল উদ্দেশ্য উপলব্ধি করা এবং সেগুলোকে সামাজিক উৎসবের রূপে পালনের পরিবর্তে চিত্তের উন্নতি ও ধর্মীয় চেতনার দিকে ধাবিত করা প্রয়োজন।

dhammabiriya ধম্মবিরীয়
ধম্মবিরীয়

প্রকাশক ও সম্পাদক, ধম্মইনফো-ডট-কম

Subscribe to Our Newsletter

Subscribe to our newsletter to get our newest articles instantly!

ধম্মইনফো এর সকল আপডেট পেতে সাবস্ক্রাইব করুন

এই ধম্মইনফোটি শেয়ার করুন
টুইটার ইমেইল লিং কপি করুন প্রিন্ট
পূর্বের ধম্মইনফো প্রবারণা পূর্ণিমার শিক্ষার প্রাসঙ্গিকতা বর্তমান বিশ্বের যুদ্ধ ও হিংসার প্রেক্ষাপটে গৌতম বুদ্ধ ও প্রবারণা পূর্ণিমার শিক্ষার প্রাসঙ্গিকতা
পরবর্তী ধম্মইনফো বাংলাদেশ বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের পরিস্থিতি: ধর্মনিরপেক্ষতার সংকট ও সহিংসতার পুনরাবৃত্তি
মন্তব্য
  • Shadesh Barua says:
    October 19, 2024 at 6:33 pm

    খুব ভালো লেখা। আপনার বিশ্লেষন খুবিই যুক্তিযুক্ত। বন্দনা।

    Reply

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সর্বাধিক পঠিত ইনফো

নিউইয়র্ক
নিউইয়র্ক সিটির ব্রঙ্কসে বৌদ্ধ বিহারে অগ্নিকাণ্ড: দুইজনের মৃত্যু
সংবাদ
বাংলাদেশ
বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের পরিস্থিতি: ধর্মনিরপেক্ষতার সংকট ও সহিংসতার পুনরাবৃত্তি
নির্বাচিত
লুম্বিনী হাতে আঁকা ম্যাপ
গৌতম বুদ্ধের জন্মস্থান যেভাবে খুঁজে পান এক বাঙালি
ইতিহাস ঐতিহ্য নির্বাচিত
বৌদ্ধ ভিক্ষু
বৌদ্ধ ভিক্ষুদের নিরাপত্তা উদ্বেগ : তিন পার্বত্য জেলায় এ বছর ‘কঠিন চীবর দান’ না করার সিদ্ধান্ত
নির্বাচিত সংবাদ
হেনেপলা গুনারত্ন মহাথেরে
শ্রীলংকার গ্রাম থেকে আমেরিকার মহাঅরণ্যে: হেনেপলা গুনারত্ন মহাথেরের জীবন, দর্শন এবং অবদান
জীবনী
সংখ্যালঘু হামলা
সংখ্যালঘু বৌদ্ধ পরিবারের বসতভিটা দখলের চেষ্টা ও হামলা
সংবাদ

আরো ইনফো পড়ুন

শ্রীবিশুদ্ধানন্দ মহাথের
ইতিহাস

রক্তঝরা দিনগুলোতে: শ্রীবিশুদ্ধানন্দ মহাথের

মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের অবস্থা এবং ভুমিকা সম্পর্কে একটি প্রতিবেদন। ২৫ শে মার্চ থেকে ১৬ই ডিসেম্বর। মুখবন্ধ গিরিরাজ হিমালয়ের হিমবাহু…

37 বার পাঠ করেছে
বৈষম্যহীন রাষ্ট্র
প্রবন্ধ

বৈষম্যহীন রাষ্ট্র নির্মাণে বৌদ্ধ ধম্মের ভূমিকা

ব্রাহ্মণ্য পৌরহিত্যবাদের বিরুদ্ধে সফল অভিযান করার ক্ষমতা রয়েছে কেবল বৌদ্ধ ধম্মের মধ্যেই। বৌদ্ধ ধম্মের তত্ব সমূহ ব্রাহ্মণ্যবাদের অলীক বিশ্বাস সমূহের…

5 বার পাঠ করেছে
স্বাধীনতা সংগ্রামে বৌদ্ধ
গবেষণা

স্বাধীনতা সংগ্রামে বৌদ্ধ ভিক্ষুদের অবদান : একটি সমীক্ষা

লেখক বড়ুয়া জয়ের এই প্রবন্ধে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে বৌদ্ধ ভিক্ষুদের অনন্য ভূমিকা ও অবদান বিশ্লেষণ করা হয়েছে। প্রবন্ধটি মুক্তিযুদ্ধের…

1 বার পাঠ করেছে
মুক্তি যুদ্ধে বৌদ্ধদের অবদান
ইতিহাসনির্বাচিত

মুক্তি যুদ্ধে বৌদ্ধদের অবদান

রক্তাক্ত যুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশ সৃষ্টির ইতিহাসের সাথের এদেশের বৌদ্ধরাও জড়িত। ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোরনের কর্ম ধারাকে অব্যাহত রেখে  রাঙালি বৌদ্ধসম্প্রদায় পাক…

9 বার পাঠ করেছে
Logo dark logo

আমাদের ইনফো

  • ধম্মইনফো সর্ম্পকে
  • যোগাযোগ
  • উপদেষ্টা
  • অর্থায়ন
  • ইনফো প্রেরণ করুন

গৌতম বুদ্ধের জীবনী

  • জন্ম
  • শৈশব কাল
  • বিবাহ
  • গৃহ ত্যাগ
  • বুদ্ধত্ব লাভ
  • ধর্ম প্রচার
  • মহাপরিনির্বাণ

বিশ্ব বৌদ্ধ ইনফো

  • এশিয়া
  • ইউরোপ
  • আফ্রিকা
  • উত্তর আমেরিকা
  • দক্ষিণ আমেরিকা

স্বদেশ ইনফো

  • জীবনী
  • ইতিহাস
  • সাহিত্য
  • ঐতিহ্য
  • সংস্কৃতি

আরো ইনফো

  • সম্পাদকীয়
  • গবেষণা
  • নির্বাচিত
  • সংবাদ

মিডিয়া ইনফো

  • ইউটিউব
  • ফেইসবুক
  • ইনস্টাগ্রাম
  • টুইটার

স্বত্ব © ২০১১-২০২৪ ধম্মইনফো সম্পাদক ও প্রকাশক: ধম্মবিরীয় ভিক্ষু

বৌদ্ধ
ধম্মইনফো তে আপনাকে স্বাগতম!

* ধম্মইনফো তে নিয়মিত লিখে আপনিও অবদান রাখুন। * ধম্মইনফো লেখা আপনার বন্ধু/পরিচিত জনের সাথে বেশী বেশী শেয়ার করুন।

Welcome Back!

Sign in to your account

পার্সওয়ার্ড ভুলে গেছেন?